OrdinaryITPostAd

একটা গরীব ঘরের মেয়ের জীবনের কাহিনী


গরিব ঘরের একটি সাধারণ মেয়ের নাম

তার কনে ব্রিস্টি বাবা-মায়ের একমাত্র সন্তান।

মেয়েটা খেতে কষ্ট করলো

তারা পড়ছে এবং শুনছে। মেয়েটি পড়াশোনায় দ্রুত, খুব মেধাবী

ঢাকায় জিপিএ ফাইভ নিয়ে এক ছাত্র

ভালো কলেজে ভর্তি হয়েছে। এখানে হোস্টেল থেকে পড়াশুনা।

মেয়েটি অনেক স্বপ্ন দেখত

আপনি পড়ে ভালো কাজ করবেন।

বাবা-মা একটু ভালো বাঁচবে।

অনেক মন দিয়ে পড়াশোনা করছে

মেয়েটি


কয়েক মাস পর কলেজের ছেলে

ছেলেটির নাম ব্রিস্টিকে প্রস্তাব করে

ছিলেন বাবর। যদিও ভীষণ ভালো ছেলে

বৃষ্টির প্রস্তাবে রাজি হননি, তিনি বাবুর

তিনি বললেন, তুমি অপেক্ষা করলে আমি তোমাকে ফিরিয়ে দেব না

যদি আপনি এটি করতে পারেন তাহলে আপনি. বাবর বললেন আমি

আমি সারা জীবন তোমার জন্য অপেক্ষা করব।


এভাবেই দিন গেল মাস কেটে গেল বছর

ব্রিস্টির ফাইনাল ইয়ারে এখন দুই মাস বাকি

তার ফাইনাল পরীক্ষার পর। ব্রিস্টির একজন

বান্ধবীর বিয়ে, ব্রিস্টি কে অনেক

মিনতি করে যেতে রাজি হল।


এখন ব্রিস্টি একজন বড় লোকের গার্লফ্রেন্ডের কথা ভাবছে

পার্লারে বিয়ের সাজটা একটু ভালো

যেতে হবে কিন্তু বাবর টাকা পাবে কোথায়?

কে গিয়ে আমাকে বলেছে ১ হাজার টাকা

মাস শেষে লোন দিব।

বাবুর বলল ঠিক আছে, দেব, পরের দিন বৃষ্টি

আরেকজন পার্লারে গেল

প্রেমিকার কথা। জীবনে প্রথমবার

সে পার্লারে সেজেছে। আর সেই পার্লার

মেয়েটা খারাপ মেয়ে ছিল, টাকা

ওয়ালার ছেলেদের সাথে মেয়ের হাত

এটা ছিল, তিনি সুন্দর সুন্দর মেয়েদের বিবর্ণ

সেই টাকাটা বাচ্চাদের দিকে ছুড়ে দাও

দিয়েছে


ব্রিস্টি তার ফাঁদে পড়ে, বলল ব্রিস্টি

তুমি ওখানে উপরের ঘরে যাও

বিশেষ ড্রেসিং দেওয়া হয় এবং এখানে

সিট খালি নেই, সে উপরে উঠে গেল

রুমে আর রুমের ভিতরে তিনজন

মুখে কাপড় বাঁধা দুই ছেলে ছিল

তাদের একজন দরজায় তালা দেয়

পরে এক ব্যক্তি ওই ছাত্রীকে আটকে রাখে

ধর্ষণ করেছে। তারা আবার পুরুষ

বলে, বন্ধ ঘরে তিনজন একসঙ্গে অসহায়

সে মেয়েটিকে ধর্ষণ করে হিজড়া বলে ডাকে

ট্রান্সজেন্ডারদেরও অপমান করা হবে। তারা

পশুর চেয়েও খারাপ। এটা ভাবতে আশ্চর্যজনক

তারাও মায়ের গর্ভে জন্ম নেয়।

এমন পুরুষদের লজ্জা।


ব্রিস্টির গার্লফ্রেন্ড পার্লারের মেয়েকে বলল

আমার বান্ধবী কোথায় সে বলল তোমার

তার বান্ধবী আগেই চলে গেছে

তারপর তিনিও চলে গেলেন। দুদিন ধরে বৃষ্টি হচ্ছে

ধর্ষণ করে চলে যায়। তখন মেয়েটি মারা যায়

যখন সে তার গার্লফ্রেন্ডকে সব বলেছিল তখন কি করবে,

বান্ধবী বৃষ্টির বিরুদ্ধে থানায় মামলা হয়েছে

ব্রিস্টিকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল

সে আসলেই ধর্ষিত হয়েছে কি না

কিন্তু ডাক্তার পরীক্ষার জন্য টাকা দিয়েছিলেন

সে মিথ্যা রিপোর্ট দিয়েছে এবং পুলিশকে ঘুষ দিয়েছে

আদালতে মিথ্যা সাক্ষ্য দেওয়া ভালো

মেয়েটিকে চরিত্রহীন করে ফেলেছে।

এটাই আমাদের দেশের আইন ব্যবস্থা।

যেখানে শুধু বড় মানুষই বিচার পায়

আর গরীবদের জন্য কোন বিচার নেই।

ভাবতেই অবাক লাগে কি আছে এই সোনার দেশে

 আমরা জন্মেছি


এখন কি এই অসহায় মেয়েটা সমাজে

মেয়েটা পরের দিন মুখ দেখাবে

ভিডিওটি ইন্টারনেটে প্রকাশ করা হয়।

গ্রামের লোকজন মেয়েটির বাবা-মাকে দেখতে পান

আপনি অনেক অপমান করছেন এবং বলছেন

শহরে পড়ালেখা করা মেয়েটির নাম কে?

আপনি খারাপ কাজ করছেন. গ্রামের মানুষ

বৃষ্টির বাবা অপমান সইতে পারেননি

দুই মা বিষ খেয়ে আত্মহত্যা করেছে।


ব্রিস্টি সেটা শুনে গলায় দড়ি দিল

তিনি আত্মহত্যা করেছিলেন, এবং মারা যেতে চলেছেন

এরপর বাবরও পাগল হয়ে যায়। চারটি জীবন

আর একটা ভালোবাসার ঘর অকালে ঝরে গেল..................


শেষ কথা: আমি সমস্ত বোনদের অনুরোধ করছি যে আপনি কখনই এমন পার্লারে একা যাবেন না যা আপনি জানেন না। গেলে তোর ভাই বা

বোন কে নেবে? কারণ তুমি

এটা তুমি। কার জীবনে এমন ঘটনা ঘটে কে জানে। এবং আমার এই পোস্ট

লাইক না দিয়ে একটা শেয়ার দিন

সারাদেশের বোনেরা একটু বেশি পড়তে পারেন

সচেতন হতে পারে। (এলোমেলো গল্প)

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ১

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ২

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৩

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৪